Logo
Logo
×

সারাদেশ

ভৈরবে নৌকাডুবিতে পুলিশ সদস্যের স্ত্রী ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

Icon

ভৈরব সংবাদদাতা

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৪, ০৫:২৮ পিএম

ভৈরবে নৌকাডুবিতে পুলিশ সদস্যের স্ত্রী ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের স্ত্রী ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। 

শনিবার (২৩মার্চ) দুপুর ১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল মেঘনা নদী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে। উদ্ধার দুজন হলেন নিহত পুলিশ সদস্য সোহেল রানার স্ত্রী মৌসুমী ও মেয়ে মাহমুদা।

এনিয়ে এই দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ৮জনের মধ্যে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার হলো। এখনও শিশু ও নারীসহ আরও ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন।

কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘আজ (বুধবার) সকাল ৮টায় আমাদের ডুবুরি দল অভিযান শুরু করে। দুপুর ১টার দিকে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া দুর্ঘটনায় তলিয়ে যাওয়া নৌকাটিও শনাক্ত করা গেছে।

নিখোঁজদের উদ্ধারে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব থানা এবং ভৈরব, নৌ থানা পুলিশ কাজ করছে।

নিখোঁজ অন্য যাত্রীরা হলেন- ভৈরব হাইওয়ে থানা পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার ছেলে রায়সুল (৫), ভৈরব পৌর শহরের আমলাপাড়া এলাকার ঝন্টু দে’র স্ত্রী রুপা দে (৩০), তার ভাইয়ের মেয়ে আরাধ্য (১২) ও ভগ্নিপতি বেলন দে (৩৮) এবং নরসিংদীর রায়পুরা এলাকার কলেজ শিক্ষার্থী আনিকা আক্তার (১৮)।

উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর নিচে বালুবাহী বাল্কহেডের যাত্রীবাহী ট্রলার ডুবে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় নৌকায় থাকা পুলিশ সদস্য সোহেল রানার স্ত্রী, সন্তানসহ ৮জন নদীতে ডুবে নিখোঁজ হন। 

ইশা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকাশনা

অনুসরণ করুন