Logo
Logo
×

সারাদেশ

পবিপ্রবির ভিসির দ্বায়িত্ব নিলেন ড. কাজী রফিকুল ইসলাম

Icon

দুমকী (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা

প্রকাশ: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ পিএম

পবিপ্রবির ভিসির দ্বায়িত্ব নিলেন ড. কাজী রফিকুল ইসলাম

ছবি- পবিপ্রবি’র ভিসি হিসেবে যোগদান করছেন ড. কাজী রফিকুল ইসলাম

পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি)’র ৯ম ভিসি হিসেবে যোগদান করেছেন অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম। 

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বরিশাল থেকে ক্যাম্পাসে এসে পৌঁছালে নবনিযুক্ত ভিসিকে বরন করেন রেজিস্ট্রার ড. হেমায়েত জাহান। এসময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. জামাল হোসেন, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মো. জিল্লুর রহমান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বস্তরের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। 

যোগদান শেষে নব নিযুক্ত ভিসি উপস্থিত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও  পবিপ্রবির সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন। 

মতবিনিময়কালে ভিসি বলেন, আল্লাহপাকের অশেষ রহমত তিনি আমাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন। আমি কোন নিজস্ব স্বার্থ, গোষ্ঠী বা আদর্শের জন্য কাজ করবো না। আমি বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষার্থীদের স্বার্থে গড়ে তুলতে চাই। পবিপ্রবিকে আমি আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কাজ করবো।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে হলে শিক্ষকদের সহযোগিতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। যদি আপনারা আমাকে সহযোগিতা না করেন তাহলে আমার পরিকল্পনা ব্যর্থ হবে। আমি শুধু আপনাদের ভাইস চ্যান্সেলরই না। আমি প্রথমে একজন গবেষক , তারপর একজন শিক্ষক তার পর এখানে সরকার আমাকে ভিসি হিসেবে দিয়েছেন।

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ভিসি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আমার স্বল্প মেয়াদী এবং দীর্ঘ মেয়াদী অনেকগুলো পরিকল্পনা আছে। আমাদের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থী ও আমার স্বপ্ন অনেক বড়। আমি নতুন কিছু নিয়ে আসতে চাই। শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানমুখী করে গড়ে তোলা এবং শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয় হবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের আদর্শ বিদ্যাপিঠ। 

বৈষম্যবিরোধী আন্দালনে শহীদ এবং আহতদের ত্যাগের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, তাদের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করবো। তাহলেই কেবল তাদের প্রতি সম্মান জানানো হবে। সবাইকে সহনশীল হয়ে, ত্যাগ স্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সর্বোপরি শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।

ইশা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকাশনা

অনুসরণ করুন